संदेश

Madhyamik Geography Map pointing

चित्र
MAP POINTING SUGGESTIONS 2021:- ১) ভারতের ভূপ্রকৃতি :- ১)পর্বত -: সাতপুরা পর্বত। কারাকোরাম পর্বত। পূর্বঘাট পর্বতমালা। পশ্চিমঘাট পর্বতমালা। পিরপাঞ্জাল পর্বত শ্রেণী। কেটু বা গডউইন অস্টিন পর্বতশৃঙ্গ। বিন্ধ পর্বত। নীলগিরি পর্বত। শিবালিক পর্বত।  Geography suggestions 2023 👉 Click here মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন2022-23  Click here Madhyamik Geography Map pointing 2023   Click Here   ২) ভারতের নদনদী:- গঙ্গা নদী। ব্রহ্মপুত্র নদ। লুনি নদী বা ভারতের একমাত্র অন্তর্বাহিনী নদী। কাবেরী নদী। তাপ্তি ও কৃষ্ণা নদী। গোদাবরী নদী। মহানদীী। ৩) ভারতের জলবায়ু :- সর্বাধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চল। শীতকালীন বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চল। বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল। বছরে দুইবার বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চল। শুষ্কতম অঞ্চল।  Click here  👈 For Madhyamik Geodraphy Map pointing 2023 ৪) ভারতের অরণ্য:- চিরহরিৎ অরণ্য অঞ্চল। পর্ণমোচী অরণ্য অঞ্চল। সরলবর্গীয় অরণ্য অঞ্চল। ম্যানগ্রোভ অরণ্য অঞ্চল।  madhyamik history suggestion 2022 | মাধ্যমিক সাজেশন 2022 ইতিহাস pdf ৫) ভারতের মৃত্তিকা:- ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা অঞ্চল। মরু মৃত্তিকা অঞ্চল। কৃষ্ণ মৃত

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেসন ২০২১

                        নীল বিদ্রোহ প্রাক্ কথন: পরাধীন ভারতের ইতিহাসে এক তাৎপর্যময় ঘটনা হলাে 1859-1860 খ্রিস্টাব্দে নীল বিদ্রোহ। প্রকৃতপক্ষে এই বিদ্রোহ ছিল নীলকর সাহেবদের শােশন তথা পাশবিক অত্যাচারের विরুদ্ধে দরিদ্র নীল চাষীদের ঐক্যবদ্ধ ব্রিটিশবিরােধী এক সতস্ফুর্ত  গণআন্দোলন।  নীল বিদ্রোহের কারণ: একাধিক কারণে নীল চাষিরা নীলকর সাহেবদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল। ১. চাষিদের কাছে নীল চাষ ছিল অত্যন্ত অলাভজনক। কৃষকেরা শ্রমের ন্যাযামূলা পেতেন না। তাদের বিশ্ব প্রতি আড়াই টাকা লােকসান হতাে। তাই তারা নীলচাষে অনিচ্ছুক ছিল। ২. নীলকর চাষের জন্য উর্বর জমি বেছে নেওয়ার ফলে, খাদ্যশসেদৱ উৎপাদন কমে যায় এবং চাষীদের খাদ্যশস্যের অভাব দেখা দেয়। ৩. নীলচাষীদের (বিঘা প্রতি দুই টাকা করে) অগ্রিম অর্থ বা দাদন দিয়ে আজীবন নীলচাষে  বাধ্য করত। দাদন গ্রহণের সময় নিরক্ষর কৃষকদের এমনই প্রতারণামূলক চুক্তিপত্রে সই করানাে হতাে যে, চাষিরা নিজের জমিতে বংশ‌ পরম্পরায়  ভূমিদাসে পরিণত হতাে।  ৪. চাষীদের বাধ্যতামূলক নীল চাষ করানাের জন্য ইংরেজ সরকার 1830 খ্রিস্টাব্দে আইন তৈরি করেন। এই আইন পঞ্চম আইন নামে পরিচিত। ৫. নীলচাষ

মাধ্যমিক ভূগোল সাজেসন

 প্রশ্ন মান - ২ ১. পেডিমেন্ট কী? এটির কীভাবে সৃষ্টি হয়? ২. বার্খান কাকে বলে? ७. "লু" কী?  ৪. দুন উপত্যকা কী? ৫. শিকড় আলগা শিল্প কাকে বলে? ৬. জনঘনত্ব কাকে বলে?  madhyamik history suggestion 2022 | মাধ্যমিক সাজেশন 2022 ইতিহাস pdf ৭. পর্যায়ন কাকে বলে ? ৮. বিশুদ্ধ  ও অবিশুদ্ধ কাঁচামাল কী? ৯.বাগিচা ফসল কাকে বলে?  ১০. জলপথকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জীবনরেখা বলে কেন ? ১১. রেটুন কী?  ১২. কয়াল কী? ১৩. পার্বত্য হিমালয়ের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ।   ১৮. অনুসারী শিল্প কাকে বলে?  ১৯. উদীয়মান শিল্প কাকে ১৪. ষষ্ঠ ঘাতের সূত্র বলতে কী বােঝা? ১৬. ঝুলন্ত উপত্যকায় কিভাবে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়?  ১৬. মরুস্থলি কী?  ১৭. সামাজিক বনসৃজন কাকে বলে ? ২০. কচ্ছের রণ কী? ২১. অতিরিক্ত জলসেচের দুটি অসুবিধা লেখো।  ২২. মহানগর কাকে বলে ? ২৩. মিলেট শস্য বলতে কী বােঝাে?  ২৪. বহুমুখী নদী পরিকল্পনা কী? ২৬. শুষ্ক অঞ্চলে ক্যানিয়ন সৃষ্টি হয় কেন? ২৬. কারেওয়া কী? ২৭. জলবিভাজিকা কাকে বলে?  ২৮. নগ্নীভবন কাকে বলে? ২৯. ল্যাটেরাইট মৃত্তিকার জল ধারণ ক্ষমতা কম কেন?  ७०. ভারতের কৃষিজ দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করাে।  ৩১. প্লায়া কী?  ৩২

বাংলার উৎসব ( Bengal Festival)

                 -:বাংলার উৎসব:- ভূমিকা : "আমার আনন্দে সবার আনন্দ হউক, আমার সুখে সবাই সুখী হউক, এই কল্যাণী ইচ্ছাই উৎসবের প্রাণ" বাঙালির ভাগ্যাকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা বারংবার ঘনিয়েছে। দুর্ভিক্ষ, মহামারী কিম্বা দৈব দুর্বিপাকে বহুবার কন্টকাকীর্ণ জন্য করেছে বাঙ্গালীর জীবনকে । তবুও আমাদের আনন্দঘ্লোতে ভাটা পড়েনি, ম্লান হয়নি বাঙালির উৎসব প্রিয়তা। কারণ বাঙালি উৎসবপ্রিয় জাতি। বাঙালির "বারাে মাসে তেরাে পার্বণ"। উৎসবের শ্রেণীবিভাগ : "এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ/তবু রঙ্গে ভরা"- ঈশ্বর গুপ্ত বাঙালির উৎসবগুলিকে মূলত চারটি ভাগে ভাগ করা যায় - (ক) ঋতু উৎসব, (খ) ধর্মীয় উৎসব, (গ) সামাজিক-পারিবারিক উৎসব ও (ঘ) জাতীয় উৎসব। ক) ঋতু উৎসব :- বাংলা ঋতুরঙ্গশালায় বিচিত্র ঋতুরজের আবির্ভাব, বাঙালির জীবনে নিয়ে আসে বিচিত্র উৎসবের সমাহার। বছরের শুরুতে নানা রকমভাবে নববর্ষ উদযাপন হয়ে। নবান্ন ও সৌষসার্বণ দুটি উৎসব নতুন ফসল কাটার সময় হয়। শীত ঋতুতে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে নানা রকম পিঠেপুলি ও মিষ্টান্ন তৈরি হয়। দোলযাত্রা হয় বসন্ত ঋতুকে কেন্দ্র করে । রঙের উৎসবে মেতে ওঠে বাঙালি । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

দৈনন্দিন জীবনে বিঞ্জান

  দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান  অথবা  প্রতিদিনের জীবনে বিজ্ঞান অথবা   আধুনিক জীবনে বিজ্ঞানের প্রভাব  অথবা  বিজ্ঞানের জয়যাত্রা ভূমিকা :-আধুনিক সভ্যতা বিজ্ঞানের দান। সকালে ঘুম থেকে ওঠা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত আমরা বিজ্ঞানের দ্বারা আবদ্ধ।বর্তমান যুগ গতির যুগ। আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনযাত্রায় বিজ্ঞান এনে দিয়েছে আরো দ্রুততা। এনে দিয়েছে সমৃদ্ধি। আধুনিক জীবনে এক মুহূর্তও বিজ্ঞানের সাহায্য ছাড়া চলা অসম্ভব। বিজ্ঞানের আশীর্বাদ পুষ্ট মানব জীবন। আজ সুখ-সমৃদ্ধির চরম শিখরে এসে পৌঁছেছে।             বনচারী মানুষ বোনের অন্ধকারে পাথরে পাথরে ঘর্ষণে যখন আগুন জ্বালাতে সেগুলো। সেই আগুন ছিল বিজ্ঞানের জয়যাত্রা প্রদীপ শিখা।  বিজ্ঞান কি? :-"কত অজানারে জানাইলে তুমি? কত ঘরে দিলে ঠাঁই,দূরকে করিলে নিকট বন্ধু পরকে করিলে ভাই।" যার সহায়তায় আজ আমরা সমগ্র বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনেছি,নব্য সভ্যতা ধারণ করেছি এবং বাহুবল, মস্তিষ্কের বুদ্ধি‌ ওহ হৃদয়ের একান্ত সাধনার ফলে হাজার হাজার বছর ধরে তিল তিল করে গড়ে তোলা। সভ্যতার এই বিশাল ইমারতের ভিত্তিই হল বিজ্ঞান। অজ্ঞাত বিষয়ে জানার জন্যই মানুষের দ্বা

জীবনের লক্ষ্য

                                   জীবনের লক্ষ্য ভূমিকা :-লক্ষ্যহীন জীবন পালহীন নৌকার মতই গন্তব্যহীন। একজনের জীবনে যদি লক্ষ্য না থাকে তাহলে তা পালহীন নৌকার মতই দিশেহারা ।সবার জীবনে একটা লক্ষ্য থাকে। আমার জীবনের লক্ষ্য আছে। আমি বড় হয়েছি কক হতে চাই।  লক্ষ্যের কারণ:- আজকের এই ব্যস্ততম জীবনে সকলেই কিছু না কিছু করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। কাউকে জিজ্ঞাসা করলে ছোট থেকে বড় প্রায় সকলেই বলে যে সে একজন বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ী অথবা কোনো বড় অফিসার হতে চায়। কিন্তু আমি মানুষ গড়ার কারিগর হতে চাই। আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিজের পায়ে মেরুদন্ড সোজা করে দাঁড়ানোর মন্ত্র শেখাতে চাই। শেখাতে চাই সৎ, সহজ- সরল, মহান এবং উদার হতে। মানুষের মতো মানুষ হতে।  লক্ষ্যের উদ্দেশ্য:- আমি বড় হয়ে একজন ভালো শিক্ষক হতে চাই। কারণ শিক্ষা হলো সাধনার কাজ।শিশুরাই দেশের ভবিষ্যৎ। শিশুদের বিকাশ দেশের বিকাশ। তাই আমি শিক্ষক হয়ে শিশুদের ভবিষ্যত গড়ার কারিগর হতে চাই। ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ বলেছেন - "শিক্ষকরা হলো জ্বলন্ত মোমবাতির মত,যে নিজেকে জ্বালিয়ে অন্যকে আলো দেয়। "আমিও নিজেকে জ্বালিয়ে অন্যের জীবন

বাংলা মাধ্যমিক সমাস সাজেশন Wbbse ( Somas, shamas Suggestion)

चित्र
  ১. গৌরাঙ্গ = গৌর অঙ্গ যাহার [ সাধারণ বহুব্রীহি সমাস] । ২. রত্নাকর = রত্নের মধ্যে আকর [ সম্বন্ধ তৎপুরুষ] = রতনের আকর যিনি [ বহুব্রীহি সমাস] ৩. জলতরঙ্গ = জলের তরঙ্গ [ সম্বন্ধ তৎপুরুষ ] ৪. ইন্দ্রজিৎ = ইন্দ্রকে জয় করেছেন যিনি [ উপপদ তৎপুরুষ ৫. চরণকমল = চরণ কমলের ন্যায় [ উপমিত কর্মধারয় সমাস ] ৬. বীণাপাণি = বীণা পানিতে যার [ ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস] ৭. মাথাব্যথা = মাথায় ব্যথা [অধিকরণ তৎপুরুষ সমাস ] ৮. দশানন = দশা আনন যার [সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি সমাস ] ৯. ত্রিফলা = ত্ৰি ফলের সমাহার / তিন ফলের সমাহার [ সমাহার দ্বিগু সমাস ] ১০. যুগান্তর = অন্য যুগ [ নিত্য সমাস] ১১. তেপান্তর = তে /তিন প্রান্তের সমাহার [ সমাহার দ্বিগু ] ১২. গরমিল = মিলের অভাব [ অভাব অর্থে অব্যয়ীভাব]  ১৩. জ্ঞানচক্ষু = জ্ঞান রূপ চক্ষু [ রূপক কর্মধারয় সমাস] ১৪. নাগেরবাজার = নাগের বাজার [ সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস ] ১৫. অনুগমন = গমনের পশ্চাৎ = [পশ্চাৎ অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস ] ১৬.হাতেখড়ি = হাতে খড়ি দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = [ মধ্যপদলােপী বহুব্রীহি সমাস ] ১৭.কাজলকালাে, কাজলের ন্যায় কালাে [ উপমান কর্মধারয় ]  ১৮. পঞ্চানন পঞ্চ আনন যা

কারক এবং বিভক্তি করার নিয়ম/ how to do Karok & bivokti

चित्र
                                   -: কারক :-              1. কর্তৃকারক:-              যে ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে কর্তা বা কর্তৃপদ বলে এবং ক্রিয়ার সঙ্গে তার যে সম্পর্ক থাকে তাকে কর্তৃকারক বলে। মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন 2022-23         যেমন:- ১) মা শিশুকে চাঁদ দেখায়( কে)                    ২) ছেলেরা মাঠে খেলা করে( কারা) Geography suggestions 2023  Click here   কর্তৃকারকের  প্রকারভেদ:-                      কর্তৃকারক কে মূলত  বিশেষ কয়েকটি  ভাগে ভাগ করা যায়, যেমন:- ** প্রযোজক কর্তা-:                   যখন  কর্তা  নিজে কাজটি না করে অপরকে দিয়ে কাজটি   করিয়ে নেয়, তখন তাকে বলা হয় প্রযোজক কর্তা।                    যেমন:-   বাবা শিশুকে চাঁদ দেখান। **  প্রযোজ্য কর্তা-:                     অপরের প্রেরণায় যে ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে বলা হয় প্রযোজ্য কর্তা।             যেমন:-   তারা শিশুটিকে কাঁদাচ্ছে কেন? ** অনুক্ত কর্তা:-                  কর্ম বাচ্যে বা ভাববাচ্যে কর্তার সঙ্গে ক্রিয়ার সরাসরি সম্পর্ক থাকে না, কর্তা উহ্য বা অনুক্ত হয়ে পড়ে। এই জাতীয় কর্ত

TRANSPORT ENGINEERING -1 (part--1)

चित्र
                                                     RAILWAY ENGINEERING   #  Addtion of wheel :-              A train wheel or rail wheel is a type of wheel specially design for use on rail tracks.A rolling component is typically pressed on to an axel and mounted directly on a rail car. #  Ballast :-             Track ballast forms the track bed upon which rail road sleepers are laid. It's packed between, below,and around the sleepers or ties. It is used to bear the load from the rail road ties, to facilitate drainage of water.   1. Compare between railway transport and roadway transport:-      i)Construction of rute :- In Roadways, this rutes consist of suitable pavement of specified width provided usuaslly with shoulders with either side. In Railways the rutes consist of pair of steel rails which are laid parallel to each other on sleepers at fixed distance apart. ii)width of right of way:- The roadway rutes require more width of right-of- way. The r